ব্যবসায়ীরা জানান, রাত আনুমানিক সাড়ে ১২ এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনাটি ঘটে। মুহূর্তেই গনি মালের মালিকানাধীন মুদিমনোহারি, স্বপন খন্দকারের মুদি দোকান, রবিউলের ইলেকট্রনিক্সের দোকান, হাসানের মুদি দোকান, নিজামের চায়ের দোকান, মিজানুরের মুদি দোকান ও রনির রেষ্টুরেন্টে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় দুই ঘন্টা পর স্থানীয় লোকজন ও ব্যবসায়ীদের প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হলেও ওই দোকানগুলো পুড়ে ছাই হয়ে যায়।
রাঙ্গাবালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আলী আহম্মেদ বলেন, ‘ধারণা করা হচ্ছে, চায়ের দোকানের গ্যাস সিলেন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে এ ঘটনা ঘটতে পারে।’এ ব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাশফাকুর রহমান জানান, ‘ক্ষতিগ্রস্থদের তালিকা করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।