বৃহস্পতিবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৫
কামরুল হাসান, ঠাকুরগাঁও : ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালের সামনে প্রশাসনের এতো বাধার পরেও কমেনি অবৈধ যানবাহনের ভিড়। গত কিছুদিন আগে প্রশাসনের হস্তক্ষেপে অবৈধ স্থাপনা সহ যানবাহগুলি তুলে দেন জেলা প্রশাসনের নির্বাহী মেজিস্ট্রেট সহ রোর্স্ট এন হাইওয়ে (ওসি) এনবি সহ হাসপাতাল কৃতপক্ষ। কিন্তু বিধি বাম ২সপ্তাহের বেবোধানে আবারো শুরু হয়েছে অবৈধ স্থপনা সহ গারীর শোরুম এমন দৃশ্য ধরা পড়লো আমাদের প্রতিনিধির ক্যামেরায়।
তাই ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালের সামনের অবৈধ স্থপনা রোধে নিতে হবে কোঠর ব্যবস্থা সহ সার্বক্ষনিক মোনিটর । এমনিতেই এখানে এই জেলার ছয় থানা সহ পার্শ্ববর্তী জেলার রোগীরা আসেন চিকিৎসা নিতে। আর চিকিৎসা নিতে এসেই পড়ে বিরম্বনায় ।ঠাকুরগাঁও শহরের অটো রিকশা ইজি বাইকের সংখ্যা এখন প্রায় হাজারের উপরে আর এ সমস্ত অটো রিকশা,ইজি বাইকের অলিখিত স্টান হিসেবে ব্যবহারিত হচ্ছে শহরের বেশ কয়েকটি জায়গা। ১.পুরাতন বাসটান্ড মোসজিদের সামনে,২.সাদেক বোডিং এর সামনে,৩.জীবন মরণের একমাত্র জায়গা আধুনিক সদর হাসপাতাল। সেখানেও থাামেনি তাদের রাস্তার উপর দাড়িয়ে থাকা যানবান গুলোর ভিড়। সমপ্রতি হাসপাতালের সামনে ঔষুধ ব্যবসায়ীরা নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় একজন গার্ড রেখেছিলো। কিন্তু ইজি বাইকওলাদের দাপটে সে চাকরি ছাড়তে বাধ্য হয়েছে। অপ্রিও হলেও সত্য এ সমস্ত ঘটনা দেখেও প্রশাসন দেখে না,দেখার ভান করে রয়েছে। না হলে কেমন করে পারে এ রকম একটি জানবহুল জায়গায় গাড়ীগুলো সারি সরি করে রাখতে।
অন্যদিকে,প্রশাসন যে দিন এ সমস্ত অবৈধ স্থপনা ও মাইক্রো স্টানটি উচ্ছেদ করেন সেদিন অবশ্য আরেকটি অবৈধ স্থাপনাকারীরা ভালোই আনন্দ উপভোগ করছিলো সেটি হলো সরকারী হাস মুরগীর খামারের সামনের জায়গার ব্যবসায়ীরা। এখন অবশ্য এই জায়গা নিয়ে চলছে প্রতিনিয়ত স্মায়ুযুদ্ধকে পাড়ে তার দোকান দখল করতে। লোক মুখে শুনা যায়,এ সমস্ত দোকান নাকি সকাল বিকাল এক শ্রেণীর লোকের কাছে বেচা-কিনা হয়। সরকারি মুরগী ফ্রামের ম্যানেজার অগ্রাত কারনে নিরব। তাই এলাকার সাধারণ রোগী সহ ব্যবসায়ীদেও দাবী এসমস্ত অবৈধ স্থপনা সহ হাসপাতালের সামনে সারি সারি দাড়িয়ে থাকা মাইক্রো গুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া।