মস্তিষ্ক দীর্ঘদিন কর্মক্ষম রাখার জন্য শব্দের ধাঁধা চর্চা করা বেশ কার্যকর। বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় যেসব ক্রসওয়ার্ড প্রকাশিত হয়, সেসব ছাড়াও মস্তিষ্ককে খাটাতে হয় এমন সব ধাঁধা নিয়মিত চর্চা করতে হবে।
২. আগ্রহের বাইরেও পড়ুন
পড়াশোনা শুধু যে আগ্রহের বিষয়েই করতে হবে, এমন কোনো কথা নেই। আপনার আগ্রহের যে বিষয়গুলো রয়েছে সেগুলোর বাইরের বিষয়ও পড়ে দেখুন। এতে আপনার মস্তিষ্ক নতুন নতুন বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করবে।
৩. অপরিচিত শব্দ শিখুন
ভাষা ভালোভাবে শেখার জন্য শব্দভাণ্ডার বাড়ানো প্রয়োজন। আর এটি মস্তিষ্কের ব্যায়ামও বটে। আপনার যেসব শব্দ অপরিচিত কিংবা পরিচিত হলেও অর্থ জানা নেই, সেগুলোর অর্থ জেনে নিন।
৪. বুদ্ধিমান মানুষের সঙ্গ
বুদ্ধিমান মানুষের সঙ্গে আলোচনায় আপনার জ্ঞান-বিজ্ঞানের নানা বিষয়ে জানার আগ্রহ তৈরি হতে পারে। আর এটি পরবর্তী সময়ে নানা বিষয়ে জ্ঞানচর্চায় আপনার মস্তিষ্ককে উৎসাহিত করবে।
৫. প্রশ্ন করুন
প্রশ্ন না করলে অনেক বিষয় জানা যায় না। আর তাই যেকোনো বিষয়ে মস্তিষ্ককে প্রশ্ন করতে দিন, বিষয়টি ভালোভাবে বুঝে নিন। নিত্যনতুন বিষয় সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করুন।
৬. গণ্ডির বাইরে আসুন
অনেকেই নিজের চারপাশে একটি সীমানা তৈরি করেন। যদিও এ সীমানা পরবর্তী সময়ে আপনার মস্তিষ্ককে আলসে করে দিতে পারে। তাই মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়াতে চাইলে এ গণ্ডির বাইরে চলে আসুন।
৭. রুটিন বদলান
প্রতিদিন একটি একঘেয়ে রুটিন অনুযায়ী সব কিছু করতে থাকলে আপনার মস্তিষ্ক নতুন করে কোনো কাজ করবে না। আর তাই রুটিন বদলে নিন। নিত্যনতুন বিষয় নিয়ে মেতে উঠুন।
৮. উদ্ভাবনী কাজ করুন
একই ধাঁচে কাজ করার বদলে নিজের উদ্ভাবনী শক্তিকে কাজে লাগান। কাজটি আরো উন্নত করার উপায় কিংবা কিছুটা ভিন্নভাবে কিভাবে করা যায় সে জন্য মাথা খাটান।