‘ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান ল্যাপটপ’ বা প্রত্যেক ছাত্রের জন্য একটি করে ল্যাপটপ প্রদান কর্মসূচীতে দেশীয় প্রতিষ্ঠান হিসেবে ওয়ালটনের ল্যাপটপগুলো ব্যবহারের ইচ্ছা প্রকাশ করেন তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্মেদ। বিশেষ অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন, আগামী পাঁচ বছরে দেশে ল্যাপটপ আমদানির পরিমাণ ১০-১২ লাখে দাঁড়াবে বলে আশা করছি। ল্যাপটপ কম্পিউটারের এই বাজার পাঁচ হাজার কোটি টাকার। এর অর্ধেকও যদি দেশীয় প্রতিষ্ঠানের কাছে নিয়ে আসা সম্ভব হয়, তবে অন্তত দু-তিন হাজার কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হবে।
ওয়ালটন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম শামসুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বেসিসের সভাপতি মোস্তাফা জব্বার, ওয়ালটন গ্রুপের পরিচালক এস এম রেজাউল আলম, ইনটেল করপোরেশনের কান্ট্রি বিজনেস ম্যানেজার জিয়া মঞ্জুর ও মাইক্রোসফট করপোরেশনের প্রতিনিধি পুবুদো বাসনায়েকে বক্তৃতা করেন।
অনুষ্ঠানে এস এম রেজাউল আলম বলেন, তথ্যপ্রযুক্তি পণ্য তৈরিতে স্বনির্ভরতা অর্জনের পরিকল্পনা ওয়ালটনের। শুরুটা হলো ল্যাপটপ কম্পিউটার দিয়ে।
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আইসিটিভিত্তিক প্রতিষ্ঠান ইনটেল, মাইক্রোসফট এবং বাংলাদেশের বিজয় বাংলার সহযোগিতায় ল্যাপটপ বাজারজাত করছে প্রতিষ্ঠানটি। সব ধরনের ক্রেতার কথা মাথায় রেখে ২০টি মডেলের ওয়ালটন ল্যাপটপের লাইন-আপ সাজানো হয়েছে। এগুলো ২৯ হাজার ৫০০ থেকে ৯৫ হাজার ৫০০ টাকার মধ্যে পাওয়া যাবে।