খােলা বাজার২৪। শনিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮: গণ স্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি ড.জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, আমি খালেদা জিয়ার নি:শর্ত মুক্তি চাই না, আমি চাই উনি আইনের মাধ্যমে মুক্তি পাক, কারো দয়ায় নয়। বিচারপতিদের বিবেক থাকলে তাকে মুক্তি দিবেন। এ মামলা যে হাস্যকর, সেটি শেখ হাসিনাও জানেন। আসলে মামলাটি হয়েছে ভারতের প্রেসক্রিপশনে।
শুক্রবার বিকেলে চট্টগ্রাম আদালত ভবনস্থ আইনজীবি মিলনায়তনে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবি পরিষদের উদ্যোগে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে আয়োজিত সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, আপনাদের এখন দুটো দায়িত্ব। খালেদার মুক্তি আর সুশাসন ফিরে আনা। আওয়ামীলীগ ভারতের দয়া চাচ্ছে, ভারত সব সময় কম দিয়ে বেশী জিনিস নিয়ে যায়। আমাদের দেশে গণতন্ত্রের বড় বাঁধা ভারত।
ডা. জাফরুল্লাহ প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যকে উদ্ভট আখ্যা দিয়ে বলেন, তিনি আগেই বেগম খালেদা জিয়ার নির্বাচন করার ব্যাপারে কিভাবে বক্তব্য রাখলেন।
পেশাজীবি নেতা ডা. খুরশিদ জামিলের পরিচালনায় বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো বক্তব্য রাখেন ড্যাবের সভাপতি ও পেশাজীবি পরিষদের মহাসচিব ডা. এ. জেড. এম জাহিদ হোসেন, সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবি সমিতির সভাপতি জয়নুল আবেদীন, সাধারণ সম্পাদক ব্যারিষ্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ড্যাব কেন্দ্রীয় সহসভাপতি ডা. ফরহাদ হালিম ডোনার, শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোটের সভাপতি সেলিম ভূঁইয়া, এ্যাব সহ-সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার রিয়াজুল ইসলাম রিজু, ড্যাব নেতা ডা. ফাওয়াজ হোসেন শুভ, ইঞ্জিনিয়ার এসোসিয়েশনের মহাসচিব হাসান জাফরী তুহিন, এম.বি.এ এসোসিয়েশনের মহাসচিব শাকিল ওয়াহিদ, কৃষিবিদ শামিমুর রহমান, সুপ্রিমকোর্ট বার কাউন্সিলের সাবেক সদস্য এড. কবীর চৌধুরী, বিশিষ্ট সাংবাদিক জাহিদুল করিম কচি, চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবি সমিতির সাধারণ সম্পাদক এড. নাজিম উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর নসরুল কদির, চট্টগ্রাম জাতীয়তাবাদী আইনজীবি ফোরামের সভাপতি এড দেলোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক এড. জহিরুল আলম, এ্যাব চট্টগ্রাম সভাপতি কাজী সুফিয়ান, শিক্ষক নেতা মাহমুদুর রহমান সাকা-সহ পেশাজীবি নেতৃবৃন্দ।