খােলাবাজার ২৪,শুক্রবার, ০৩মে ২০১৯ঃ সম্প্রতি কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে দুই বাংলার জনপ্রিয় অভিনেত্রী জয়া আহসানের একটি সাক্ষাৎকার। সেখানে সিনেমা থেকে শুরু করে ব্যক্তি জীবন- বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন সুন্দরী এই নায়িকা।
অভিনয় ক্ষমতার জোরে ইতোমধ্যেই টালিগঞ্জের সিনেমা পাড়ায় নিজের জায়গা পাকাপোক্ত করে ফেলেছেন এই গুণী অভিনেত্রী। তারই সূত্র ধরে তাকে প্রশ্ন করা হয়, আপনি এখানে একের পর এক ছবির কাজ পাচ্ছেন, এতে অনেক অভিনেত্রীরই সমস্যা হচ্ছে। এর জবাবে জয়া বলেন, জয়া আহসানকে যেমন এই ইন্ডাস্ট্রির দরকার, তেমন অন্য অভিনেত্রীদেরকেও দরকার। কেউ কারও জায়গা কেড়ে নিতে পারে না। আবার কেউ কারও পরিপূরক নয়। আমি তো কোয়েল বা নুসরাতকে দেখে অবাক হয়ে যাই। ওরা যে ভাবে পারফর্ম করে, আমি তো পারি না।
ওপার বাংলা গুণী পরিচালক কৌশিক গাঙ্গুলীর সিনেমা ‘বিসর্জন’ ও ‘বিজয়া’তে জয়া আহসানের অনবদ্য অভিনয় সিনেমাপ্রেমী দর্শককে মুগ্ধ করেছে। এ প্রসঙ্গ তুলে এনে আনন্দবাজার তাকে প্রশ্ন করে, কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে আপনাকে নিয়ে অনেক চর্চা চলে। এ ব্যাপারে ওয়াকিবহাল? এমন প্রশ্নে উত্তরে জয়া বলেন, কেউ সামনাসামনি বলেনি। আসলে এগুলো শুনলে আমার লজ্জা লাগে। নিজেকে হীন মনে হয়।
তিনি বলেন, কেউ আমার সামনে এমন কথা বললে খুব ঝাড় দিতাম। বলতাম, ‘কও কী?’ তারপর হেসে বলেন, নিজের ভাষায় আচ্ছা করে দু’কথা শুনিয়ে দিতাম।
ভাষার প্রশ্নে আনন্দবাজারকে জয়া বলেন, বাংলাদেশের বাংলার সঙ্গে কলকাতার বাংলার ডায়লেক্টে তফাত আছে। এটা প্রথমে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করলেও এখন সেই জড়তা অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছেন বলে জানান তিনি। জয়া বলেন, কলকাতায় আপনাদের মতো করে কথা বলি। আবার বাংলাদেশে ওখানকার মতো।
জয়ার জীবনে কোনও ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প আছে কিনা জানতে চায় পত্রিকাটি। জয়া বলেন, আমার কেন, সকলের জীবনেই রয়েছে। ব্যক্তিগত জীবনে এমন পরিস্থিতি হয়েছিল যে, সেখান থেকে আমাকে ঘুরে দাঁড়াতেই হতো। ক্রাইসিসে পড়ে আমরা লাইনচ্যুত হয়ে যাই। কেউ স্বেচ্ছাচারী হয়ে ওঠে, কেউ এলোমেলো সম্পর্ক তৈরি করে, কেউ আত্মহত্যা করে … এমন সময়ে একমাত্র কাজই পারে মানুষকে বাঁচাতে। আমিও সেই রাস্তাই নিয়েছিলাম। কাজকে আঁকড়ে ধরেছিলাম। ওটাই আমার প্রার্থনার জায়গা, বাঁচার রসদ।
সামনেই মুক্তি পাচ্ছে কলকাতায় জয়ার নতুন সিনেমা ‘কণ্ঠ’। শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় ও নন্দিতা রায় পরিচালিত এই চলচ্চিত্রটিতে জয়া একজন স্পিচ থেরাপিস্টের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। জয়া বলেন, আমার করা বাকি ছবির চেয়ে ‘কণ্ঠ’ আলাদা। সম্পর্কের টানাপড়েনের গল্প তো অনেক করলাম। ‘কণ্ঠ’ ভীষণ ইন্সপায়ারিং একটা ছবি। ঘুরে দাঁড়ানোর গল্পও বলে। স্পিচ থেরাপিস্টের চরিত্রের জন্য ওয়ার্কশপ করেছি।
জয়া বর্তমানে বাংলাদেশে বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ অনূর্ধ্ব-১৯ এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে ব্যস্ত সময় পার করছেন। পাশাপাশি ‘দেবী’র পরে নিজস্ব প্রযোজনার ছবি ‘ফুড়ুৎ’-এ প্রি-প্রডাকশান নিয়েও ব্যস্ততা রয়েছে তার।
অভিনয় ক্ষমতার জোরে ইতোমধ্যেই টালিগঞ্জের সিনেমা পাড়ায় নিজের জায়গা পাকাপোক্ত করে ফেলেছেন এই গুণী অভিনেত্রী। তারই সূত্র ধরে তাকে প্রশ্ন করা হয়, আপনি এখানে একের পর এক ছবির কাজ পাচ্ছেন, এতে অনেক অভিনেত্রীরই সমস্যা হচ্ছে। এর জবাবে জয়া বলেন, জয়া আহসানকে যেমন এই ইন্ডাস্ট্রির দরকার, তেমন অন্য অভিনেত্রীদেরকেও দরকার। কেউ কারও জায়গা কেড়ে নিতে পারে না। আবার কেউ কারও পরিপূরক নয়। আমি তো কোয়েল বা নুসরাতকে দেখে অবাক হয়ে যাই। ওরা যে ভাবে পারফর্ম করে, আমি তো পারি না।
ওপার বাংলা গুণী পরিচালক কৌশিক গাঙ্গুলীর সিনেমা ‘বিসর্জন’ ও ‘বিজয়া’তে জয়া আহসানের অনবদ্য অভিনয় সিনেমাপ্রেমী দর্শককে মুগ্ধ করেছে। এ প্রসঙ্গ তুলে এনে আনন্দবাজার তাকে প্রশ্ন করে, কৌশিক গঙ্গোপাধ্যায়ের সঙ্গে আপনাকে নিয়ে অনেক চর্চা চলে। এ ব্যাপারে ওয়াকিবহাল? এমন প্রশ্নে উত্তরে জয়া বলেন, কেউ সামনাসামনি বলেনি। আসলে এগুলো শুনলে আমার লজ্জা লাগে। নিজেকে হীন মনে হয়।
তিনি বলেন, কেউ আমার সামনে এমন কথা বললে খুব ঝাড় দিতাম। বলতাম, ‘কও কী?’ তারপর হেসে বলেন, নিজের ভাষায় আচ্ছা করে দু’কথা শুনিয়ে দিতাম।
ভাষার প্রশ্নে আনন্দবাজারকে জয়া বলেন, বাংলাদেশের বাংলার সঙ্গে কলকাতার বাংলার ডায়লেক্টে তফাত আছে। এটা প্রথমে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করলেও এখন সেই জড়তা অনেকটাই কাটিয়ে উঠেছেন বলে জানান তিনি। জয়া বলেন, কলকাতায় আপনাদের মতো করে কথা বলি। আবার বাংলাদেশে ওখানকার মতো।
জয়ার জীবনে কোনও ঘুরে দাঁড়ানোর গল্প আছে কিনা জানতে চায় পত্রিকাটি। জয়া বলেন, আমার কেন, সকলের জীবনেই রয়েছে। ব্যক্তিগত জীবনে এমন পরিস্থিতি হয়েছিল যে, সেখান থেকে আমাকে ঘুরে দাঁড়াতেই হতো। ক্রাইসিসে পড়ে আমরা লাইনচ্যুত হয়ে যাই। কেউ স্বেচ্ছাচারী হয়ে ওঠে, কেউ এলোমেলো সম্পর্ক তৈরি করে, কেউ আত্মহত্যা করে … এমন সময়ে একমাত্র কাজই পারে মানুষকে বাঁচাতে। আমিও সেই রাস্তাই নিয়েছিলাম। কাজকে আঁকড়ে ধরেছিলাম। ওটাই আমার প্রার্থনার জায়গা, বাঁচার রসদ।
সামনেই মুক্তি পাচ্ছে কলকাতায় জয়ার নতুন সিনেমা ‘কণ্ঠ’। শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় ও নন্দিতা রায় পরিচালিত এই চলচ্চিত্রটিতে জয়া একজন স্পিচ থেরাপিস্টের চরিত্রে অভিনয় করেছেন। জয়া বলেন, আমার করা বাকি ছবির চেয়ে ‘কণ্ঠ’ আলাদা। সম্পর্কের টানাপড়েনের গল্প তো অনেক করলাম। ‘কণ্ঠ’ ভীষণ ইন্সপায়ারিং একটা ছবি। ঘুরে দাঁড়ানোর গল্পও বলে। স্পিচ থেরাপিস্টের চরিত্রের জন্য ওয়ার্কশপ করেছি।
জয়া বর্তমানে বাংলাদেশে বঙ্গমাতা গোল্ডকাপ অনূর্ধ্ব-১৯ এর ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে ব্যস্ত সময় পার করছেন। পাশাপাশি ‘দেবী’র পরে নিজস্ব প্রযোজনার ছবি ‘ফুড়ুৎ’-এ প্রি-প্রডাকশান নিয়েও ব্যস্ততা রয়েছে তার।