খােলাবাজার ২৪, শনিবার২৫ মে,২০১৯ঃ ডেমরা থানার সাবেক ছাত্রদল সভাপতি ও বর্তমান ডেমরা থানা যুবদলের রানিং কমিটির যুগ্ন আহবায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব এখন বাংলাদেশ আ্ওয়ামী সেচ্ছাসেবকলীগ ডেমরা-যাত্রাবাড়ি থানার ৬৩ নং ওয়ার্ড কমিটির আহবায়ক ।
গত ১০-০২-২০১৯ ইং তারিখে বাংলাদেশ আ্ওয়ামী সেচ্ছাসেবকলীগ ডেমরা-যাত্রাবাড়ি থানার আহবায়ক গাজী সুমন আহম্মদ স্বাক্ষরিত ৬৩ নং ওয়ার্ড সেচ্ছাসেবক লীগে হাবিবুর রহমান হাবিব কে আহবায়ক করে মোট ৭ সদস্য বিশিষ্টি এ কমিটির অনুমোদন দ্ওেয়া হয়। কমিটি অনুমোদন দ্ওেয়ার প্রায় ৩ মাস পরে গতকাল বৃহস্পতিবার এ কমিটির আনুষ্ঠানিক ঘোষনা করা হয় । এ কমিটি ঘোষনার পর থেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক সহ সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যাপক তোলপাড় শুরু হয়েছে।
এ বিষয়ে ঢাকা মহনগর দক্ষিন সেচ্ছাসেবকলীগের নেতাদের বরাত দিয়ে জানা যায়, আমরা এ কমিটির বিষয়ে শুনেছি। আমরা এর সুষ্ঠ তদন্ত করবো তদন্ত সাপেক্ষে যে/ যারাই দোষী হোক না কেন তাদের বিরুদ্ধে সাংগাঠনিক ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
অপরদিকে আরেক তৃনমুল নেতা অভিযোগ করে বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যখন বলেছিলেন, বিএনপি জামাত থেকে যেসব নেতাকর্মীরা বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ও ্ও অঙ্গ সংগঠনে অনুপ্রবেশ করেছে তাদেও ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করতে হবে। ঠিক সেসময়ই গতকাল সাবেক ছাত্রদলের সভাপতি বর্তমান ডেমরা থানা যুবদল রানিং কমিটির যুগ্ন আহবায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব কে সেচ্ছাসেবকলীগ ৬৩ নং ওয়ার্ডের আহবায়ক ঘোষনা করা হল। তাও আবার কমিটি অনুমোদনের ৩ মাস পরে? এই তিন মাস ধরে তারা কি নেগোসিয়েশন এ /লেনদেন/ছাত্রদল ও যুবদল এর কমিটির নথিপত্র সরানো এবং তাদের ফাকিস্থানি নেতাদের মুখ বন্ধ করায় ব্যস্ত ছিলো? আসলে বি এন পি জামাতের নেতাদের ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে না দিয়ে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ও এর অঙ্গ সংগঠনের হাজার হাজার নেতাকর্মীর বুকের রক্তক্ষরণ করে যারা তাদের দলের ভেতরে ঢোকায় আগে তাদের ঘাড় ধাক্কা দিয়ে দল থেকে বের করা দরকার!