
রোববার (২৮ জুলাই) দুপুরে রাজাপুর থেকে বরিশাল শেবাচিম হাসপাতালে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। সে সরকারের দুই বছর মেয়াদী ন্যাশনাল সার্ভিসের একজন কর্মী হিসেবে রাজপুর উপজেলা পশু হাসপাতালে কর্মরত ছিল ও স্থানীয় একটি বে-সরকারি কিন্ডারগার্টেন-এর শিক্ষক ছিলেন।
এদিকে ওই নারীর মামাতো ভাই আল-মামুন মৃধা জানান , নিগারের স্বামী ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন। কয়েকদিন আগে নিগার সুলতানা তার স্বামী শামছুল হুদার কাছে ঢাকায় বেড়াতে যান।
সে গত ২৬ জুলাই ঢাকা থেকে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হয়ে এলাকায় গ্রামের বাড়ি আসে। রোববার সকালে গুরুতর অসুস্থ হলে বারিশাল শেবাচিম হাসপাতালে নেয়ার পথে মারা যায় সে।
ভাই আল-মামুন আরও জানান, নিগারকে চিৎসকের কাছে নিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করানোর সুযোগ আমরা পাইনি। তবে বমি ও শরীরে র্যাশ ওঠার লক্ষণ দেখে আমারা নিশ্চিত হই যে সে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে।