বন্দিদের আর্থিক সমস্যা নিষ্পত্তি ও নতুন জীবন শুরু করার সুযোগ করে দিতেই তাদের মুক্তি দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে দেশটির সরকার।
সাজা মওকুফের প্রচলন অনেক দেশেই আছে। তবে বন্দিদের আর্থিক সমস্যা নিষ্পত্তির সুযোগ দিয়ে নতুন জীবন শুরু করা এবং তাদের পরিবারের দুর্দশা লাঘবের এমন উদ্যোগ শেখ খলিফার মহত্ত্বেরই প্রকাশ বলে অনেকে অভিমত ব্যক্ত করেছেন।
প্রতি বছর ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষে আমিরাতের শাসকরা বিভিন্ন মেয়াদে সাজাপ্রাপ্ত বন্দিদের মুক্তি এবং আর্থিক সাজাও ক্ষমা করে থাকেন।