
এসব বিষয় বিবেচনায় সোমবার আকাশ পথে পরিবহন আইন-২০১৯ এর খসড়া অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা। এই আইন বাস্তবায়ন হলে নিহত যাত্রীর পরিবার পাবে এক কোটি ৩৫ লাখ টাকা। ক্ষতিপূরণ না দিলে বিমান কোম্পানিকে সর্বচ্চো ১০ বছরের কারাদণ্ড বা ১০০ কোটি টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে।
বিমান সচিব বলেন, এই আইনটি যদি পাশ তাহলে এক একজন যাত্রীর মৃত্যুর জন্য প্রথম ধাপে ১ লাখ ৪০ হাজার ডলার পাবে। আহত হলে একজনে পাবে কয়েক লাখ ডলার।
এয়ারলাইন্সগুলো এই আইনকে স্বাগত জানালেও এটি কার্যকর হলে বীমার প্রিমিয়াম ও বিমান ভাড়া বাড়ার আশঙ্কা করছে এভিয়েশন বিশ্লেষকরা।
নভোএয়ারের ব্যবস্বথাপনা পরিচালক মফিজুর রহমান বলেন, আন্তর্জাতিক নিয়ম-নীতি মেনে চলা উচিৎ। আমি অবশ্যই আইনকে সাধুবাদ জানাই।
এভিয়েশন বিশ্লেষক ওয়াহদুল আলম বলেন, এয়ার লাইন বা বিমা কোম্পানি যদি এই অর্থ বেড়ে যায় তাহলে যাত্রী ভাড়া বাড়তে পারে।
ভিন্নমত পোষণ করে সাধারণ বীমা কর্পোরেশন বলছে, প্রতিযোগিতার বাজারে খরচ বাড়বে না যাত্রীদের।
সাধারণ বীমা করপোরেশন কর্তৃপক্ষ বলছে, প্রিমিয়াম খুব বেশি বাড়বে না। অল্পকিছু বাড়বে।
আইন মন্ত্রণালয়ে অনুমোদনের পর শিগগিরই আকাশপথে পরিবহন আইন জাতীয় সংসদে পাস হবে বলে প্রত্যাশা বিমান মন্ত্রণালয়ের।