তার আন্তরিকতা ও সংকল্পের কারণে জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট বোর্ড ঘুরে দাঁড়াচ্ছে বলে মনে করেন তিনি। নিষেধাজ্ঞা উঠে যাওয়ায় আগামী জানুয়ারিতে হতে যাওয়া অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ এবং পরবর্তীতে আইসিসি সুপার লিগে অংশগ্রহণে আর কোন বাধা থাকছে না আফ্রিকার দেশটির।
আইসিসির চেয়ারম্যান জানিয়েছেন, জিম্বাবুয়ের বোর্ডকে আপাতত অনুদান দেয়া হবে নিয়ন্ত্রিত পদ্ধতিতে।
জিম্বাবুয়ের পাশাপাশি এই সভায় নিষেধাজ্ঞা থেকে মুক্তি পেয়েছে নেপালও। তাদের নিষেধাজ্ঞা ছিল আরও লম্বা সময়ের। বোর্ড পরিচালনায় সরকারের হস্তক্ষেপ না থাকার বিষয়টি নিশ্চিত করতে না পারায় ২০১৬ সালে তাদের বহিস্কার করেছিল আইসিসি। এই মাসের শুরুতে ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশন অফ নেপালের নির্বাচনের পরই আইসিসি সদস্যপদ ফিরে পাবার দ্বার উন্মুক্ত হয় নেপালের সামনে।
তবে এখনও কিছু শর্ত দেয়া হয়েছে নেপালকে, যেগুলো পূরণ করতে হবে। জিম্বাবুয়ের মতো নেপালকেও দেয়া হবে নিয়ন্ত্রিত অনুদান।
এর আগে, গত জুলাইয়ে ক্রিকেট বোর্ড পরিচালনায় রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ করে আইসিসি সংবিধানের ২.৪ ধারার ‘সি’ ও ‘ডি’ অনুচ্ছদে লঙ্ঘন করায় জিম্বাবুয়ের পূর্ণ সদস্যপদ বাতিল করেছিল আইসিসি। এর ফলে আইসিসির ফান্ডিং বন্ধ হয়ে গিয়েছিল তাদের। একই কারণে সহযোগী সদস্য দেশ নেপালের সদস্য পদ স্থগিত করা হয়েছিল ২০১৬ সালে।