খােলাবাজার২৪, রবিবার, ০৬জুন, ২০২১ঃ বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বলেন, বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ শহীদ জিয়ার গড়া একটি অসাম্প্রদায়িক চেতনার নাম। শহীদ জিয়াউর রহমানের ৪০ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে পাবনা ও সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপি আয়োজিত ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে আজ তিনি এই কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, আজ ইতিহাসের পাতা কাটতে কাটতে পরিনত হয়েছে এক পাতার এক নেতার এক রাষ্ট্রে। যার নেতৃত্বে যুদ্ধ হবার কথা ছিল তার ব্যর্থতায় দিশে হারা জাতিকে আলোর পথ দেখিয়েছে শহীদ জিয়ার দৃপ্ত উচ্চারণ ” উই রিভল্ট “। তিনি শুধু বিদ্রোহের সুচনায় করেন নি, তিনি একমাত্র সেক্টর কমান্ডার হিসেবে সরাসরি যুদ্ধ করেন। তিনি এদেশের মানুষের উপর কোন কিছু চাপিয়ে দেননি। ০৭ নভেম্বর সিপাহি জনতা শহীদ জিয়াকে মুক্ত করেছিলেন। জনগণ তাকে বাংলাদেশের প্রথম প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচিত করেছিল। আজকের আওয়ামী লীগ শহীদ জিয়ার দান, কারণ তিনিই রেজিষ্ট্রেশন দিয়েছিলেন। শেখ হাসিনাকে পাসপোর্ট দিয়ে দেশে এনেছিলেন এইটাই জিয়াউর রহমানের উদারতার ইতিহাস। মধ্যপ্রাচ্যে জনশক্তি পাঠানো, গার্মেন্স শিল্প স্থাপন, কৃষি বিপ্লবের মাধ্যমে তিনি তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে এই দেশকে স্বাবলম্বী করেছিলেন।
টুকু বলেন, স্বাধীনতা ও জাতীয়তাবাদ সম্পর্কে জানতে হলে শহীদ জিয়ার নিজ হাতে লেখা ” একটি জাতির জন্ম ” পড়তে হবে। তিনি বিএনপির প্রতিটি নেতা কর্মী ও তরুন প্রজন্মকে এই লেখাটি পড়ার আহবান জানান। আজকের আলোচনা সভায় পাবনা জেলা বিএনপির সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিবের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিকের সঞ্চালনায় এবং সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ সভাপতি নাজমুল হক রানার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চুর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু, ও হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু।
প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এড. রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, বিশেষ বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ওবায়দুর রহমান চন্দন। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন সিরাজগঞ্জ জেলা ও পাবনা জেলার বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ।
তিনি আরো বলেন, আজ ইতিহাসের পাতা কাটতে কাটতে পরিনত হয়েছে এক পাতার এক নেতার এক রাষ্ট্রে। যার নেতৃত্বে যুদ্ধ হবার কথা ছিল তার ব্যর্থতায় দিশে হারা জাতিকে আলোর পথ দেখিয়েছে শহীদ জিয়ার দৃপ্ত উচ্চারণ ” উই রিভল্ট “। তিনি শুধু বিদ্রোহের সুচনায় করেন নি, তিনি একমাত্র সেক্টর কমান্ডার হিসেবে সরাসরি যুদ্ধ করেন। তিনি এদেশের মানুষের উপর কোন কিছু চাপিয়ে দেননি। ০৭ নভেম্বর সিপাহি জনতা শহীদ জিয়াকে মুক্ত করেছিলেন। জনগণ তাকে বাংলাদেশের প্রথম প্রেসিডেন্ট হিসাবে নির্বাচিত করেছিল। আজকের আওয়ামী লীগ শহীদ জিয়ার দান, কারণ তিনিই রেজিষ্ট্রেশন দিয়েছিলেন। শেখ হাসিনাকে পাসপোর্ট দিয়ে দেশে এনেছিলেন এইটাই জিয়াউর রহমানের উদারতার ইতিহাস। মধ্যপ্রাচ্যে জনশক্তি পাঠানো, গার্মেন্স শিল্প স্থাপন, কৃষি বিপ্লবের মাধ্যমে তিনি তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে এই দেশকে স্বাবলম্বী করেছিলেন।
টুকু বলেন, স্বাধীনতা ও জাতীয়তাবাদ সম্পর্কে জানতে হলে শহীদ জিয়ার নিজ হাতে লেখা ” একটি জাতির জন্ম ” পড়তে হবে। তিনি বিএনপির প্রতিটি নেতা কর্মী ও তরুন প্রজন্মকে এই লেখাটি পড়ার আহবান জানান। আজকের আলোচনা সভায় পাবনা জেলা বিএনপির সভাপতি হাবিবুর রহমান হাবিবের সভাপতিত্বে ও সদস্য সচিব সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিকের সঞ্চালনায় এবং সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির সহ সভাপতি নাজমুল হক রানার সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বাচ্চুর সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা মিজানুর রহমান মিনু, ও হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু।
প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির রাজশাহী বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এড. রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, বিশেষ বক্তা হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ওবায়দুর রহমান চন্দন। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন সিরাজগঞ্জ জেলা ও পাবনা জেলার বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ।