
পরিকল্পিতভাবে যখন মুক্তিযোদ্ধা পরিবারকে নির্যাতন করা হচ্ছিলো তখন হামলার মুল পরিকল্পনাকারী বাংলাদেশ পুলিশের সহকারী উপ-পুলিশ পরিদর্শক মোহাম্মদ আলী (তুহিন) বাইরে থেকে দরজা বন্ধ করে দেয়, যার প্রমান সিসি টিভির ফুটেজে মেলে। তুহিন এর সাথে তখন বাইরে অপেক্ষারত ছিলো দিদার হোসেন হিরা, কাজী ইকবাল এবং মারুফ আহমেদ।
এরপর আইনের রক্ষক হয়েও মূল পরিকল্পনাকারী মোহাম্মদ আলী (তুহিন) মাহিন সিকদার প্রোপার্টিজ লিমিটেডের অফিস নিরাপত্তায় ব্যবহৃত সিসি ক্যামেরা কেটে ফেলে, যার প্রমান সিসি টিভির ফুটেজে মেলে।
সিসি টিভি ধ্বংস করার পর শুরু হয় লুটপাট। ভাড়াটে সন্ত্রাসীরা সংঘবদ্ধ চক্রের সহযোগিতায় সাব স্টেশন এর মালামাল লুটপাট করে বলে জানান বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হাসান সিকদার।
আহত হাসান সিকদারকে স্থানীয়রা উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজে নিয়ে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে।বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান হাসান সিকদার বলেন, আমরা আইনকে শ্রদ্ধাকরি। আইনের মাধ্যমে আমরা ন্যায়বিচার পাবো। সিসি টিভির ফুটেজ আমি যতটুকু উদ্ধার করতে পেরেছি ,ততোটুকুই আমার প্রমান । এর বাইরে কোন প্রমান আমার কাছে নেই। এই সংঘবদ্ধ চক্রটি আমাদের সম্পদ দখলের উদ্দেশ্যে, আমার নামে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্য প্রচার করে আসছে। যাতে আমি মানসিকভাবে ভেঙ্গে পরি। আমার স্ত্রী ও সন্তানকে হুমকি দেয়া হচ্ছে। আমি ন্যায় বিচার চাই।