খোলা বাজার২৪, বৃহস্পতিবার, ১৯ মে ২০১৬: বলিউড অভিনেতা ফারদিন খান ২০০০ সালে ‘জঙ্গল’ ছবিতে অভিনয় করে আলোচনায় এসেছিলেন। যদিও তাঁর প্রথম ছবি ‘প্রেম আগান’ মুক্তি পেয়েছিল ১৯৯৮ সালে। সেই সময়ের হালকাপাতলা গড়নের ফারদিনের প্রেমে কত তরুণী যে হাবুডুবু খেয়েছেন, তার ইয়ত্তা নেই। কিন্তু বলিউডে বেশ কয়েক বছর ধরেই অনুপস্থিত এই তারকা। অনেক দিন পর্দায় তাঁর দেখা মিলছে না। ফারদিনের পুরোনো ভক্তরা তাঁর এখনকার রূপ দেখলে হয়তো ধাক্কা খেতে পারেন। কারণ, সেই টিংটিঙে শরীরের যুবক যে এখন রীতিমতো মোটাসোটা এক লোকে পরিণত হয়েছেন।
ফারদিনকে শেষবারের মতো বড় পর্দায় দেখা গিয়েছিল ‘দুলহা মিল গ্যায়া’ ছবিতে। সেটি ২০১০ সালের কথা। সম্প্রতি ফারদিনের নতুন রূপ দেখে টাশকি না খেয়ে উপায় নেই। তাঁর শারীরিক গঠনে এসেছে বিশাল পার্থক্য। গাল ফুলে গেছে, হয়েছেন বিশাল এক ভুঁড়ির অধিকারী। অনেক দিন আগেই নাকি এই ‘পেয়ার তুনে ক্যায়া কিয়া’ ছবির অভিনেতা শরীরের বাড়তি মেদ ঝরানোর জন্য লন্ডনের একজন নামকরা প্রশিক্ষকের শরণাপন্ন হয়েছিলেন। ২০১৪ সালে তাঁর সহায়তায় মাত্র তিন মাসে ফারদিন কমিয়েছিলেন ১২ কেজি ওজন। কিন্তু আবারও মুটিয়ে গেছেন ফারদিন।
বর্তমান বিশাল আকৃতির জন্য অনেকে ‘নতুন’ এই ফারদিনকে পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত ভারতীয় গায়ক আদনান সামির সঙ্গেও তুলনা করছেন। যদিও আদনান সামির জীবনে ঘটেছে উল্টো ঘটনা। মোটা থেকে অনেক শুকিয়ে গেছেন এই গায়ক।