খোলা বাজার২৪,বৃহস্পতিবার, ২১ এপ্রিল ২০১৬: ডাক্তারি রিপোর্টে প্রত্যুষার গর্ভপাতের রিপোর্ট প্রকাশ হওয়ার পর রাহুল বললেন, তিনিও জানতেন। যদিও এত দিন এই নিয়ে মুখে কুলুপ এঁটে বসেছিলেন প্রত্যুষার বয়ফ্রেন্ড। খবর, প্রত্যুষার অনাগত সন্তানের বাবার পরিচয় জানার জন্য এবার রাহুলের ডি এন এ পরীক্ষা করানো হতে পারে।
তাতে লাভ হবে কিনা, ধন্দে চিকিৎসকরা। কারণ তাঁর গর্ভাশয় থেকে ভ্রূণের কোনও টিস্যু পাওয়া যায়নি। মৃত্যুর পর প্রত্যুষার জরায়ু থেকে টিস্যু নিয়ে হিস্টোপ্যাথলজিকাল পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল। জে জে হাসপাতালের সেই রিপোর্টে বলা হয়েছে, আত্মহত্যার আগে গর্ভপাত করিয়েছিলেন প্রত্যুষা। ঘরোয়া উপায়ে গর্ভপাতের জন্য জরায়ুতে সংক্রমণও ছিল।
সোমবার রিপোর্ট প্রকাশের পর রাহুল বলেন, তিনি এসব কিছুই জানতেন না। পুলিসি জেরার মুখে এবার বদলে গেল তাঁর বয়ান। তাঁর প্রাক্তন আইনজীবী নীরজ গুপ্তার দাবি, রাহুলই প্রত্যুষাকে গর্ভপাত করাতে বাধ্য করেছিলেন। সন্তানের দায়ও ঝেড়ে ফেলতে চেয়েছিলেন। এসব নিয়ে তদন্ত হওয়া দরকার।