সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় অনুষ্ঠানের শুরুতে কয়েকজন শিশুশিল্পী কবিতা আবৃত্তি ও গান পরিবেশন করা হয়। তারপরে সাড়ে আটটা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত হলভর্তি দর্শক মাতিয়ে রাখেন সঙ্গীত জগতে দাপিয়ে বেড়ানো কিংবদন্তি শিল্পী রুনা লায়লা।
‘শিল্পী আমি’, ‘বন্ধু তিনদিন তোর বাড়িত গেলাম’, ‘সাধের লাউ’, ‘দমাদম মাসকালান্দার’, ‘দে দে পেয়ার দে’, ‘পান খাইয়া ঠোঁট লাল করিলাম’, ‘যখন থামবে কোলাহল’, ও ‘বাড়ির মানুষ কয় আমায় পাগল করেছে’র মতো জনপ্রিয় গানগুলো যখন পরিবেশন করছিলেন হলভর্তি দর্শকও তখন হয়ে উঠেছিলেন একেকজন শিল্পী। এসময় কোনো কোনো দর্শককে স্টেজে নিজেই ডেকে নেন রুনা।
রুনা লায়লা এখন পর্যন্ত জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন ছয়বার। অর্জন করেছেন স্বাধীনতা পদক, ভারতের সায়গল পুরস্কার, পাকিস্তানের ক্রিটিকস পুরস্কার, ন্যাশনাল কাউন্সিল অব মিউজিক পুরস্কারসহ (স্বর্ণপদক) আরও অনেক পুরস্কার।



